পানির পি.এইচ নিয়ন্ত্রন
মাছ চাষের জন্য আদর্শ পিএইচ মান ৭-৮.৫ পুকুরের পানির পিএইচ এর মান এর থেকে বেড়ে গেলে পানি ক্ষারীয় কমে গেলে পানি অম্লীয় হয়ে যায়। এর প্রভাব মাছের দেহে ও রক্তে দেখা যায়। অম্লীয় পানিতে মাছের দেহে অতিরিক্ত পরিমানে মিউকাস অপর পক্ষে ক্ষারীয় পানিতে মাছের দেহ খসখসে হয়ে পড়ে। এই অবস্থায় মাছের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কমে যায় এবং মাছ সহজে রোগাক্রান্ত হয়ে পড়ে। পিএইচ এর তারতম্য সাধারনত রোদ্রময় দিন, ফাইটোপ্লাংটনের প্রাচুর্য, ক্যালসিয়াম-ম্যাগনেসিয়াম আয়নের উপস্থিতি, কার্বন-ডাই-অক্সাইড, অক্সিজেন ইত্যাদির উপর নির্ভর করে। পি.এইচ স্কেল প্রতিকার: পিএইচ কমে গেলে: ১. পানির পিএইচ বাড়ানোর জন্য চুন ২৫০-৫০০ গ্রাম/শতক হিসেবে প্রয়োগ করতে হবে। এতে পিএইচ কাঙ্খিত মাত্রায় না আসলে ৭ দিন পর আবার প্রয়োগ কারতে হবে। পিএইচ বেড়ে গেলে: ১. পিএইচ কমানোর জন্য তেঁতুল বিঘা প্রতি ১.৫-২ কেজি পানির সাথে গুলিয়ে ছেকে নিয়ে শুধু মাত্র দ্রবণটুকু প্রয়োগ করতে হবে, ২. তেতুঁলের অভাবে তেতুঁলের ঢাল কেটে পানিতে ডুবিয়ে রেখে পর দিন তুলে ফেলতে হবে। ৩. নলকূপের পানি দেয়া যেতে পারে
খুব দরকার ছিল। ধন্যবাদ ভাই। তবে বায়োফ্লক সম্পর্কে আরো বিস্তারিত পোস্ট চাই।
ReplyDeleteখুব তথ্যবহুল
ReplyDeleteঅনেক ভালো লগলো আপনার এই বায়োফ্লোক সিস্টেমের ধারণাগুলো পেয়ে। ভাই আমি একটি দশ হাজার লিটারেট্যাংক নিয়ে বায়োফ্লোক শুরু করতে চাই । কিন্তু পুরোপুরি বুঝে উঠতে পারছিনা, দয়া করে আপনার মোবাইল নাম্বারটা দিবেন।
ReplyDeleteApps টা Email করলে ভাল হত।
ReplyDelete