বায়োফ্লক পদ্ধতিতে মাছ চাষের অদ্যোপান্ত পর্ব-১। Biofloc in Bangladesh Part-1


বায়োফ্লক কি?
বায়ো শব্দটি গ্রীক বায়োস থেকে এসেছে যার অর্থ জীবন এবং ফ্লক অর্থ আলতোভাবে লেগে থাকা কনার সমষ্টি, তাহলে এর অর্থ দাড়ায় আলতোভাবে লেগে থাকা জীবিত কনার সমষ্টি। বায়োফ্লক পদ্ধতিতে জৈব বর্জ্যের পুষ্টি থেকে পুন ব্যবহারেযোগ্য খাবার তৈরী করা হয়।
এক কথায় বলতে গেলে বায়োফ্লক হচ্ছে একটি টেকসই পরিবেশ বান্ধব পদ্ধতি যেখানে ব্যাকটেরিয়া, শৈবাল, প্রোটোজোয়া, ইস্ট তৈরী মাইক্রো-এগ্রিগেট যা পানিতে উৎপন্ন নাইট্রোজেন গঠিত জৈব বর্জ্যকে খাদ্য হিসেবে ব্যবহার করে বিষাক্ত অ্যামোনিয়া গ্যাস তৈরী প্রতিহত করে নিজেদের বংশ বৃদ্ধি করে (ফ্লক তৈরী করে)। ফ্লকে প্রচুর প্রোটির ও লিপিড রয়েছে যা মাছ ও চিংড়ির পুষ্টির যোগান দেয়। বায়োফ্লক পদ্ধতিতে প্রোবায়োটিক কালচারের মাধ্যমে ফ্লক তৈরী করা হয়।


কেন বায়োফ্লক?

  • অল্প জায়গায় অধিক উৎপাদন
  • খাবারের অপচয় প্রতিরোধ করে
  • এফসিআর উন্নত করে
  • নাইট্রোজেন গঠিত বর্জ্যকে মাইক্রোবিয়াল প্রোটিনে রূপান্তর করে
  • পানিতে জৈব বর্জ্য জমা হওয়া প্রতিরোধ করে
  • পানির দূর্গন্ধ দূর করে
  • পানি পরিবর্তনের হার খুবই সামান্য বা শূণ্য
  • রোগ সৃষ্টিকারী ব্যাকটেরিয়া প্রতিরোধ করে
  • বয়োফ্লক ব্যাপকভাবে অ্যামোনিয়া এবং হাইড্রোজেন সালফাইড এর মাত্রা হ্রাস করে
  • পানির গুনগত মান বজায় রাখে
প্রয়োজনীয় উপকরণ (১০,০০০ লিটার এর ট্যাংক এর জন্য):
১. পানির ট্যাংক (সিমেন্ট অথবা তেরপল)
২. প্রোবায়োটিক
৩. মোলাসেস/চিটাগুড়
৪. চুন
৫. অপরিশোধিত লবণ/ র’ সল্ট
৬. এয়ার স্টোন, এয়ার পাম্প/ ব্লোয়ার
৭. পানি সরবরাহ ও পরিবর্তনের ব্যবস্থা
৮. টিডিএস মিটার,
৯. পিএইচ মিটার
১০. ডিও মিটার
১১. অ্যামোনিয়া টেস্ট কিট
১২. থার্মোমিটার
১৩. ইমহপ কোন
১৪. বালতি
১৫. সার্বক্ষণিক বিদ্যুৎ ব্যবস্থা


উপকরণ পরিচিতি:

১. পানির ট্যাংক:
বায়োফ্লক তেরপল বা সিমেন্টের ট্যাংক এ করা যায়। বায়োফ্লক করার জন্য গোলাকার ট্যাংক উত্তম। নতুনভাবে বায়োফ্লক শুরু করা জন্য প্রথমে ছোট পিভিসি ট্যাংকে  (১০০০ লিটার ট্যাংক) পরীক্ষামূলকভাবে শুরু করা উচিত। তবে কেউ যাদি সঠিক প্রশিক্ষণ ও উৎপাদনমূখী খামার থেকে অভিজ্ঞতা নিতে পারেন সেই ক্ষেত্রে বড় আকারের (১০,০০০ লিটার) একটি ট্যাংক নিয়ে শুরু করে পরবর্তীতে সব গুলো বিষয় আয়ত্তে আসলে ট্যাংকের সংখ্যা বাড়াতে পারেন। পোষ্টে ১০,০০০ লিটার
এর তেরপাল এর ট্যাংক নিয়ে আলোচনা করব। ১০,০০০ লিটার এর তেরপল এর ট্যাংক তৈরী তে ৪ ফুট উঁচু গোলাকার লোহার খাচা, দড়ি এবং তেরপল এর ট্যাংক লাগবে। খাচা তৈরীতে প্রায় ১০০ কেজি লোহার প্রয়োজন হবে, যার দাম প্রায় ৫,৫০০-৬,০০০ টাকা। ৫৬০জিএসএম এর ১২ ফুট ব্যাস এবং ৫ ফুট উচু তেরপল এর ট্যাংক এর খরচ পড়বে প্রায় ৮,০০০-৮,৫০০ টাকা। তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রন এবং তেরপল এর ট্যাংক এর সার্পোট এর জন্য গুরুর খামারে ব্যবহৃত রাবার শিট বা ইনসুলেশন শিট ব্যবহার করা যেতে পারে। ট্যাংক এর পরিমাপ অনুযায়ী ইনসুলেশন শিট এর দাম ১৪০০-১৬০০ টাকা হতে পারে। উপকরণের দাম এলাকাভেদে ভিন্ন হতে পারে, এখানে আমি শুধু মাত্র ধারনা দেয়ার চেষ্টা করেছি। ট্যাংক তৈরীর বিস্তারিত পরবর্তীতে পোষ্ট অনুসরণ করুন।

২. প্রোবায়োটিক:
গ্রীক শব্দ প্রো অর্থ  জন্য এবং বায়োস অর্থ জীবন। প্রোবায়োটিক এর শাব্দিক অর্থ জীবনের জন্য।এক কথায় প্রোবায়োটিক হল উপকারী ব্যাক্টেরিয়া। বায়োফ্লকে অ্যামোনিয়া তৈরীর মূল উপাদান জৈব বর্জ্য (খাদ্যের অবশিষ্টাংশ, মাছের মল মূত্র) খাদ্য হিসেবে গ্রহন করে প্রোবায়োটিক ফ্লক এর সংখ্যা বৃদ্ধি করে যা পরবর্তীতে মাছের খাদ্য হিসেবে ব্যবহৃত হয়, ফলশ্রুতিতে খামারে অ্যামোনিয়া ও 


ক্ষতিকারক অনুজীবের পরিমানও নিয়ন্ত্রনে থাকে। মৎস্য খাদ্য বা খাদ্য উপকরণের বাজারে বিভিন্ন কোম্পানীর প্রোবায়োটিক পাওয়া যায়। যেহেতু প্রোবায়োটিক বায়োফ্লক এর প্রাণ তাই সর্বাধিক কার্যকারীতার জন্য ভালো ব্রান্ডের প্রোবায়োটিক ব্যবহার করা একটি সুবিবেচনা। প্রোবায়োটিক এর দাম ও ব্যবহার মাত্রা কোম্পানীভেদে বিভিন্ন হয়।


৩. মোলাসেস/চিটাগুড়:
মোলাসেস চিটাগুড়/ঝোলাগুড়/লালি নামেও পরিচিত। বায়োফ্লক ট্যাংকে কার্বনের উৎস্য হিসেবে মোলাসেস ব্যবহার করা হয়। যা প্রয়োবায়োটিক এর ফ্লক তৈরীতে কার্যকর ভূমিকা রাখে। মৎস্য ও


পশু খাদ্য বিক্রয় প্রতিষ্ঠানে গুরুর খাদ্যে ব্যবহারের জন্য চিটাগুড় পাওয়া যায়। চিটাগুড়ে ২২-২৪% কার্বন থাকে। কি পরিমান চিটাগুড় দিতে হবে তা পানির পরিমান ও খাবারে প্রোটিন মানের উপর নির্ভরশীল। চিটাগুড় প্রতি কেজি প্রতি কেজি ২৫ টাকা।



৪. চুন:
বায়োফ্লকে পানির পিএইচ মান উন্নত করার জন্য অল্প পরিমানে চুন ব্যবহার করা হয়। এই ক্ষেত্রে


চুন পানিতে গুলিয়ে শুধুমাত্র উপরের পরিষ্কার পানিটুকু ট্যাংকে দেয়া হয়। কৃষি ও ডলোচুন ব্যবহার করা যেতে পারে। প্রতি কেজি কৃষি চুন প্রতি কেজি ১৫ টাকা।


৫. অপরিশোধিত লবণ/ র’ সল্ট:
বায়োফ্লকে খাবার লবণ (আয়োডিন যুক্ত লবণ) ব্যবহার করা যাবে না। কারণ খাবার লবণের আয়োডিন ফ্লক নষ্ট করে ফেলে। তাই বায়োফ্লকে অপারিশোধিত বা খোলা লবণ বা র’ সল্ট ব্যবহার
করা হয় যা গবাদীপশুর খামারেও ব্যবহৃত হয়। র’ সল্ট এ প্রচুর পরিমানে বিভিন্ন মিনারেলস্ থাকে। এই লবণ ৫০-৭৫ কেজি এর বস্তাতে পাওয়া যায়। এর দাম প্রতি কেজি ৮-১০ টাকা।

৬.  এয়ার স্টোন, এয়ার পাম্প/ ব্লোয়ার:
বায়োফ্লক পদ্ধতিতে যেহেতু অধিক ঘনত্বে মাছ চাষ করা হয় তাই অক্সিজেন চাহিদাও বেশী থাকে। মাছের বেঁচে থাকা এবং জৈবিক ক্রিয়া সুষ্ঠু ভাবে সম্পন্ন করার জন্য সার্বক্ষণিকভাবে পানিতে ৫-৮
পিপিএম অক্সিজেন ঘনত্ব বজায় রাখতে এয়ার পাম্প চালু রাখাতে হবে। প্রতি ১০,০০০ লিটার ট্যাংক এর জন্য ৭০-৮০ ওয়াট এর পাম্প এবং ৮-১০টি এয়ার স্টোন (ন্যানো বাবল) প্রয়োজন এয়ার পাম্প
এর দাম: ৮০ওয়াট, ৬০০০-৭০০০টাকা এবং এয়ার স্টোন ৩০-১৫০ টাকা দামের মধ্যে পাওয়া যায়।

৭. পানি সরবরাহ ও পরিবর্তনের ব্যবস্থা:
বায়োফ্লকে পানি পরিবর্তনের প্রয়োজনীয়তা খুব কম, তারপরও ফ্লক এর অতি বৃদ্ধি বা ফ্লক ধ্বংস হয়ে গেলে পানি মাছ চাষের অযোগ্য হয়ে পড়ে তখন কিছু পারিমান পানি পরিবর্তনের প্রয়োজনীয়তা দেখা যায়। এই জন্য বায়োফ্লকে পানি নিষ্কাশন ও সরবরাহের ব্যবস্থা থাকতে হবে।

৮. পিএইচ মিটার/ টেস্ট কিট
মাছ চাষে পিএইচ নিয়ন্ত্রনে রাখা মাছের বৃদ্ধি ও বেঁচে থাকার জন্য গুরুত্বপূর্ণ। পিএইচ পরিমাপের জন্য পিএইচ মিটার বা টেস্ট কিট ব্যবহার করা হয়। বায়োফ্লকে মাছ চাষের জন্য পিএইচ ৭-৮ রাখতে
হবে। পিএইচ টেস্ট কিট বা মিটার এর দাম ১০০০-১৫০০টাকার মধ্যে হয়ে থাকে। সকল ধরনের ডিজিটাল মিটার অবশ্যই নির্দিষ্ট সময় পরপর ক্যালিব্রেট করে নিতে হবে, তা না হলে মিটার থেকে সঠিক পাঠ পাওয়া যায় না।


৯. অ্যামোনিয়া মিটার/ টেস্ট কিট:
মাছ চাষে অ্যামোনিয়া একটি মারাত্মক সমস্যা। অ্যামোনিয়ার অল্প ঘনত্বে মাছ ঠিকমত খায় না এবং বৃদ্ধিহার কমে যায় আবার অ্যামোনিয়ার পরিমান বেড়ে গেলে এর বিষাক্ততায় মাছ মারা যায়। তাই
পানিতে অ্যামোনিয়ার পরিমান নির্ণয় করা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। এর জন্য অ্যামোনিয়া টেস্ট কিট ব্যবহার করতে হয়। পানিতে অ্যামোনিয়া এর পরিমান ০.৫ পিপিএম বা এর নিচে রাখতে হবে। অ্যামোনিয়া টেস্ট কিট এর দাম প্রায় ২,০০০ টাকা।


১০. ডিও মিটার/ টেস্ট কিট:
মাছ চাষে সর্বাধিক গুরুত্বপূর্ণ উপাদান হল ডিও (ডিজলভ অক্সিজেন/দ্রবীভূত অক্সিজেন) । এর ঘাটতি হলে মাছ বাঁচিয়ে রাখা সম্ভব হয় না। তাই পানিতে অক্সিজেন এর পরিমান ঠিক আছে কিনা তা নিয়মতি তদারকি করতে হবে। মাছের চলাফেরায় অস্বাভাবিকতা দেখা গেলে সাথে সাথে অক্সিজেন ও
অ্যামোনিয়ার পরিমান পরিমাপ করতে হবে। মাছ চাষের জন্য ডিও ৫-৮ পিপিএম রাখতে হবে। ডিও মিটার  এর দাম ৩,০০০-১০,০০০ টাকা এবং টেস্ট কিট এর দাম ২,০০০-২,৫০০ টাকা হয়ে থাকে। সাধ্য অনুযায়ী এর যে কোনটি ব্যবহার করা যেতে পারে। সকল ধরনের ডিজিটাল মিটার অবশ্যই নির্দিষ্ট সময় পরপর ক্যালিব্রেট করে নিতে হবে, তা না হলে মিটার থেকে সঠিক পাঠ পাওয়া যায় না।

১১. টিডিএস মিটার:
ট্যাংকের পানিতে দ্রবীভূত বিভিন্ন জৈব ও অজৈব উপাদানের ঘনত্বের পরিমান হল টোটাল ডিজলভ্ সলিডস্ (টিডিএস)। বায়োফ্লকে এর পরিমান ৮০০-১২০০ পিপিএম রাখা হয়। এই ঘনত্ব ফ্লক এর
কারনে হলে ভাল। তা না হলে ভালোভাবে ফ্লক তৈরীর ব্যবস্থা করতে হবে। টিডিএস নির্ণয়ের জন্য বাজারে ডিজিটাল টিডিএস মিটার পাওয়া যায়। ঢাকাতে হাটখোলাতে এবং কাটাবনে সকল ধরনের সাইন্টিফিক যন্ত্রপাতি পাওয়া যায়। এর দাম ৮০০-১০০০ টাকার মধ্যে। সকল ধরনের ডিজিটাল মিটার অবশ্যই নির্দিষ্ট সময় পরপর ক্যালিব্রেট করে নিতে হবে, তা না হলে মিটার থেকে সঠিক পাঠ পাওয়া যায় না।

১২. থার্মোমিটার:
বায়োফ্লকে তাপমাত্রা একটা গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। মাছের বৃদ্ধির জন্য আদর্শ তাপমাত্রা ২৫-৩০ ডিগ্রি সেন্টিগ্রেড। আবার তাপমাত্রা ২০ ডিগ্রি এর নিচে নেমে গেলে সঠিকভাবে ফ্লক তৈরী হয় না।

তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রনে উপরে শেড ব্যবহার করতে হবে। এবং শীতকালে মাটি দ্বারা যাতে তাপমাত্রা না কমে সেই জন্যে ট্যাংকের তলদেশে কর্কশীট বা পিভিসি শীট দিয়ে ঢেকে দিয়ে তার উপর ট্যাংক স্থাপন করতে হবে।

১৩. ইমহফ কোন:
পানিতে ফ্লক এর পরিমান পরিমাপ করতে এটি ব্যবহৃত হয়। বায়োফ্লক ট্যাংক ফ্লক তৈরীর চ‚ড়ান্ত
পর্যায়ে ট্যাংক থেকে ১ লিটার পানি নেয়া হয়। প্রতি লিটার পানিতে ৩০-৪০ সিসি পরিমান ফ্লক জমা হলে ফ্লক এর পারিমান ঠিক আছে বলে ধরা হয়।

১৪. ১০০ লিটার এর ড্রাম:
আলাদাভাবে প্রোবায়োটিক এর ফ্লক তৈরীর জন্য এই ড্রাম এর দরকার।


১৫. ব্যাকআপ বিদ্যুৎ ব্যবস্থা (জেনারেটর/ সোলার সিস্টেম):
মাছের বেচে থাকার জন্য সার্বক্ষনিক ভাবে অক্সিজেন সরবরাহ অব্যাহত থাকা অত্যন্ত জরুরী এবং এই পদ্ধতিতে অক্সিজেন বাড়ানোর জন্য কোন ধরনের ক্যামিক্যাল ব্যবহার করা হয় না।
বায়োফ্লকে যাতে করে অক্সিজেন পাম্প বন্ধ না হয়ে যায় তার জন্যে এলটারনেট বিদ্যুৎ ব্যবস্থা রাখতে হবে। এজন্য জেনারেটর বা সোলার সিস্টেম ব্যবহার করতে হবে। এই ক্ষে্ত্রে সশ্রয়ী ব্যবস্থাটি ব্যবহার করতে হবে।
========================================================================





(বায়োফ্লক পদ্ধতিতে ট্যাংক স্থাপন সহ মাছ চাষের বিস্তারিত পরবর্তীত পোষ্টে আলোচনা করা হবে। আপনাদের কোন কিছু বুঝতে সমস্যা হলে বা আরো বিস্তারিত জানতে কমেন্টে জানান।)

Comments

  1. Very Informative post. But we need more information like cost benefit analysis, maintenance system etc.

    ReplyDelete
    Replies
    1. More post coming soon. Keep following this blog.

      Delete
  2. অনেক ভাল লাগল ভাই , আপনার নাম্বারটা দিলে ভাল হত ।

    ReplyDelete
    Replies
    1. আপনার মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ। আমাকে ই-মেইল করতে পারেন
      debashish@ymail.com

      Delete
  3. অত্যন্ত তথ্য সমৃদ্ধ পোষ্ট। অনেক অনেক শুভকামনা আপনার জন্য। ধন্যবাদ ভাই।

    ReplyDelete
  4. বায়োফ্লক এ ফ্লক তৈরীর বা FCOতৈরীর
    কৌশল

    ReplyDelete
  5. ধন্যবাদ এত সুন্দর করে বু জানোর জন্য।

    ReplyDelete
  6. দারুন একটি লেখা। খুব উপকারে আসবে। বায়োফ্লকের অনেক যন্ত্রপাতি এখন ল্যাবটেক্স বাংলাদেশে পাওয়া যায়। প্রয়োজনে ভিজিট করুনঃ www.Labtexbd.com

    ReplyDelete
  7. If flock appears more than 4 such as 6 or 7 then what to do?

    ReplyDelete
  8. আমি ময়মনসিংহ গফরগাঁও উপজেলা বসবাস করি,আমি বায়োফ্লক পদ্ধতিতে মাছ চাষে আগ্রহী, কোথায় থেকে ট্রেনিং নিতে পরব জানালে উপকৃত হব!

    ReplyDelete
    Replies
    1. Please check with me. I am also from Gafargaon.

      Delete
  9. https://m.facebook.com/story.php?story_fbid=1171016746645048&id=100012102016271

    ReplyDelete

Post a Comment

Popular posts from this blog

পানির পি.এইচ নিয়ন্ত্রন

পুকুরের পানিতে অক্সিজেন ঘাটতির কারন, লক্ষণ ও প্রতিকার

পুকুরের পানিতে লালচে/সবুজ স্তর এর সমাধান